ভোটার আইডি কার্ড বাতিল করার নিয়ম | How to Cancel NID Card
নাম ও বয়স পরিবর্তন করে দ্বৈত ভোটার বা একাধিকবার ভোটার হলে এখনি তা বাতিল করে নিন। জেনে নিন ভোটার আইডি কার্ড বাতিল করার নিয়ম ও কি কি লাগবে।
নাম ও বয়স পরিবর্তন করে দ্বৈত ভোটার বা একাধিকবার ভোটার হলে এখনি তা বাতিল করে নিন। জেনে নিন ভোটার আইডি কার্ড বাতিল করার নিয়ম ও কি কি লাগবে।
নতুন ভোটার হতে শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, জন্ম নিবন্ধন, পিতা-মাতার এনআইডি, এবং নাগরিক সনদ প্রয়োজন হয়। জানুন নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে এ সম্পর্কে বিস্তারিত।
আপনার এনআইডি কার্ডের ছবি অসুন্দর বা অস্পষ্ট? জানুন NID কার্ডের ছবি ও স্বাক্ষর পরিবর্তন করার সঠিক নিয়ম ও প্রক্রিয়া।
ভোটার আইডি কার্ডে পিতা ও মাতার নাম সংশোধনের জন্য প্রয়োজন হবে শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট ও জন্ম নিবন্ধন সনদ। নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনে আবেদন করে বাবা ও মায়ের নাম সংশোধন করতে পারবেন।
এনআইডি কার্ডের নামে ভুল? জানুন ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে এবং সংশোধন আবেদন করার নিয়ম।
জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা লাগে ও কিভাবে এ ফি পরিশোধ করবেন বিস্তারিত।
আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রে ভুল? দেখুন অনলাইনে NID সংশোধন করার নিয়ম। যেকেউ নিজেই অনলাইনে আবেদন করে ৭ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে এনআইডি সংশোধন করতে পারেন।
আপনার এখনি চেক করা উচিত আপনার এনআইডি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা সিম অন্য কেউ ব্যবহার করছে কিনা। দেখুন কিভাবে NID SIM Registration Check করবেন।
নতুন বা পুরাতন ভোটার সবাই অনলাইনে আইডি কার্ড বের করতে পারবেন। এজন্য
আপনার লাগবে শুধুমাত্র ভোটার আইডি নাম্বার অথবা ভোটার নিবন্ধন স্লিপ নাম্বার। দেখুন অনলাইনে আইডি কার্ড বের করার সহজ নিয়ম।
এনআইডি বা জাতীয় পরিচয় পত্রের যে কোন সেবা পেতে অনলাইনে NID Account Register করতে হবে। দেখুন কিভাবে নিজেই এনআইডি একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করবেন।
জাতীয় পরিচয়পত্রের যে কোন সেবা নিতে NID Wallet এর মাধ্যমে ফেইস ভেরিফিকেশন করে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। দেখুন কিভাবে এনআইডি ওয়ালেট ব্যবহার করবেন।
পূর্বে ভোটার হওয়ার সুযোগ থাকলেও যারা ভোটার হননি, তাদের নতুন ভোটার হওয়ার জন্য একটি অঙ্গীকারনামা জমা দিতে হবে। দেখুন কিভাবে নতুন ভোটার অঙ্গীকারনামা লিখবেন।